ফলের সাধারণত একটি ছোট শেলফ লাইফ থাকে বলে জানা যায় এবং ঘরের তাপমাত্রায় নষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। ফ্রিজে রাখলেও কয়েক সপ্তাহের জন্য রাখা হবে। এছাড়াও, প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ফল বিক্রির অযোগ্য থাকে, হয় মাটিতে বা স্টলে পচে যায়, তাই ফল প্রক্রিয়াকরণ, শুকানো এবং পুনঃবিক্রয় প্রধান বিক্রয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। প্রকৃতপক্ষে, ফলের সরাসরি ব্যবহার ছাড়াও, গভীর প্রক্রিয়াকরণ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে শিল্পের বিকাশের একটি প্রধান প্রবণতা। গভীর প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে, শুকনো ফল সবচেয়ে সাধারণ, যেমন কিশমিশ, শুকনো আম, কলার চিপস, ইত্যাদি, যা সবই তাজা ফল শুকিয়ে তৈরি করা হয় এবং শুকানোর প্রক্রিয়াটি বাষ্প জেনারেটর থেকে আলাদা করা যায় না।
যখন ফল শুকানোর কথা আসে, তখন অনেকে কেবল রোদে শুকানো বা বায়ু শুকানোর কথা ভাবতে পারে। আসলে, এই দুটি শুধুমাত্র ঐতিহ্যগত ফল শুকানোর কৌশল। আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অধীনে, বাতাসে শুকানো এবং রোদে শুকানোর পাশাপাশি, বাষ্প জেনারেটরগুলি ফল শুকানোর জন্য সর্বাধিক ব্যবহৃত শুকানোর পদ্ধতি, যা শুকানোর দক্ষতা সর্বাধিক করতে পারে এবং পুষ্টির ক্ষতি কমাতে পারে। উপরন্তু, শুকনো ফল প্রস্তুতকারকদের আর খেতে আবহাওয়া দেখার প্রয়োজন নেই।
শুকানো হল ফলের মধ্যে চিনি, প্রোটিন, চর্বি এবং খাদ্যতালিকাগত ফাইবারকে ঘনীভূত করার প্রক্রিয়া। ভিটামিনও ঘনীভূত হয়। শুষ্ক হলে, তাপ-স্থিতিশীল পুষ্টি যেমন ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি 1 বায়ু এবং সূর্যালোকের সংস্পর্শে থেকে প্রায় সম্পূর্ণরূপে হারিয়ে যায়। ফল শুকানোর জন্য বাষ্প জেনারেটর দ্রুত বাষ্প উৎপন্ন করে, বুদ্ধিমত্তার সাথে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রয়োজন অনুসারে শক্তি সরবরাহ করে। এটি সমানভাবে গরম করতে পারে। শুকানোর সময়, এটি পুষ্টির উচ্চ তাপমাত্রার ক্ষতি এড়াতে পারে এবং মূলত ফলের স্বাদ এবং পুষ্টি ধরে রাখতে পারে। এমন ভালো প্রযুক্তি বাজারে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা গেলে ফলের অপচয় অনেকটাই কমানো সম্ভব বলে মনে করা হচ্ছে।
পোস্টের সময়: জুলাই-১৯-২০২৩